me
Telecom Spares is a leading marketer and distributor of electronic and maintenance, repair and operations (MRO) products in Bangladesh. We Offer Any Type...01915424365
Tuesday, 7 October 2014
Thursday, 2 October 2014
Thursday, 28 August 2014
Wednesday, 20 August 2014
Our Abiliy
বাংলালিংক
ডিজিটাল কমিউনিকেশনস লিমিটেড মালটার টেলিকম ভেঞ্চারস লিমিটেড (ওরাসকম
টেলিকম ভেঞ্চারস লিমিটেড নামে পূর্ব পরিচিত)–এর সম্পূর্ণ মালিকানাধীন, যা
গ্লোবাল টেলিকম হোল্ডিং এস.এ.ই(ওরাসকম টেলিকম হোল্ডিং এস.এ.ই নামে পূর্ব
পরিচিত) (www.orascomtelecom.com)
–এর মালিকানাধীন। ২০১১ এর এপ্রিলে ভিম্পেলকম লিমিটেড ও উইন্ড টেলিকম
এস.পি.এ-এর সমন্বয়ের ফলে ভিম্পেলকম গ্লোবাল টেলিকম হোল্ডিং এস.এ.ই(ওরাসকম
টেলিকম হোল্ডিং এস.এ.ই নামে পূর্ব পরিচিত) -এর ৫১.৯২% শেয়ারের মালিকানা
প্রাপ্ত হয়। ভিম্পেলকম (www.vimplecom.com)
বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ ইন্টেগ্রেটেড কমিউনিকেশনস সার্ভিস অপারেটর যা
গতানুগতিক ও ব্রডব্যান্ড প্রযুক্তির সাহায্যে ভয়েস ও ডাটা সার্ভিস প্রদান
করে রাশিয়া, ইটালি, ইউক্রেন, কাজাখিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান,
আর্মেনিয়া, জর্জিয়া, কিরগিজস্তান, লাওস, আলজেরিয়া, পাকিস্তান, বুরুন্ডি,
জিম্বাবুয়ে, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, কানাডা এবং বাংলাদেশর মত দেশসমূহে।
নেদারল্যান্ডের আমস্টারডামে ভিম্পেলকম-এর সদরদপ্তর অবস্থিত এবং নিউ ইয়র্ক
স্টক এক্সচেঞ্জে ভিম্পেলকম “vip” প্রতীকের অধীনে ads হিসেবে তালিকাভুক্ত
করা।
২০০৫ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলালিংক বাংলাদেশে তার সেবা কার্যক্রম চালু করার সাথে সাথেই এর সাফল্য টের পাওয়া যায়। রাতারাতিই মোবাইল টেলিফোন সেবা বিশাল সংখ্যক গ্রাহকের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়।
জনসাধারণের কাছে মোবাইল টেলিফোন আনয়ন” এই সাধারণ মিশনের উপর ভিত্তি করে বাংলালিংকের প্রাথমিক সাফল্য, যেটা তার কর্মকৌশলের চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করেছে। বাংলালিংকই মোবাইল ফোন ব্যবহারের অবস্থানকে বিলাসিতা থেকে পরিবর্তন করে নিত্য প্রয়োজনীয় সেবা হিসেবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে এসেছে এবং তাদের অন্তরে স্থান তৈরি করে নিয়েছে। বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে মোবাইল ফোন। সাশ্রয়ী যোগাযোগের সুবিধা প্রদান করে জনগণের ক্ষমতায়ন করা যাতে করে তারা জীবনে নতুন উদ্যোগ নিতে পারেন এই প্রত্যয় থেকে উদ্ভূত বাংলালিংকের ব্র্যান্ড স্লোগান ‘নতুন কিছু করো’। কোম্পানী বিশ্বাস করে যে, এমন নতুন উদ্যোগসমূহের মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে যার ফলে জাতির সার্বিক উন্নতি সাধন হবে।
ডিসেম্বর ২০০৫-এর মধ্যে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা পৌঁছে যায় দশ লাখে এবং অক্টোবর ২০০৬-এর মধ্যে পৌঁছায় তিরিশ লাখ গ্রাহকে। এরপর মাত্র দু’বছরের মাথায় ৭১ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ডিসেম্বর ২০০৭-এর মধ্যে বাংলালিংক গ্রাহকসংখ্যায় তৎকালীন একটেল (বর্তমানে রবি)-কে পিছনে ফেলে পরিণত হয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে। বর্তমানে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা ২ কোটি ৯৪ লাখ (এপ্রিল ২০১৪ পর্যন্ত), যা দেশের মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর ২৫.৪৭ শতাংশ।
বিগত বছরগুলোতে এই সাফল্যময় উন্নতির পেছনে ছিল বিভিন্ন পর্যায়ের মার্কেটের কথা মাথায় রেখে সময়োপযোগী ও উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা চালু, নেটওয়ার্ক-এর ব্যাপক উন্নয়ন, নিবেদিত গ্রাহকসেবা, দেশজুড়ে শক্তিশালী ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক চালু এবং একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলালিংক-এর সাথে গ্রাহকের একটি আবেগপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করা।
২০০৫ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলালিংক বাংলাদেশে তার সেবা কার্যক্রম চালু করার সাথে সাথেই এর সাফল্য টের পাওয়া যায়। রাতারাতিই মোবাইল টেলিফোন সেবা বিশাল সংখ্যক গ্রাহকের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়।
জনসাধারণের কাছে মোবাইল টেলিফোন আনয়ন” এই সাধারণ মিশনের উপর ভিত্তি করে বাংলালিংকের প্রাথমিক সাফল্য, যেটা তার কর্মকৌশলের চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করেছে। বাংলালিংকই মোবাইল ফোন ব্যবহারের অবস্থানকে বিলাসিতা থেকে পরিবর্তন করে নিত্য প্রয়োজনীয় সেবা হিসেবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে এসেছে এবং তাদের অন্তরে স্থান তৈরি করে নিয়েছে। বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে মোবাইল ফোন। সাশ্রয়ী যোগাযোগের সুবিধা প্রদান করে জনগণের ক্ষমতায়ন করা যাতে করে তারা জীবনে নতুন উদ্যোগ নিতে পারেন এই প্রত্যয় থেকে উদ্ভূত বাংলালিংকের ব্র্যান্ড স্লোগান ‘নতুন কিছু করো’। কোম্পানী বিশ্বাস করে যে, এমন নতুন উদ্যোগসমূহের মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে যার ফলে জাতির সার্বিক উন্নতি সাধন হবে।
ডিসেম্বর ২০০৫-এর মধ্যে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা পৌঁছে যায় দশ লাখে এবং অক্টোবর ২০০৬-এর মধ্যে পৌঁছায় তিরিশ লাখ গ্রাহকে। এরপর মাত্র দু’বছরের মাথায় ৭১ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ডিসেম্বর ২০০৭-এর মধ্যে বাংলালিংক গ্রাহকসংখ্যায় তৎকালীন একটেল (বর্তমানে রবি)-কে পিছনে ফেলে পরিণত হয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে। বর্তমানে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা ২ কোটি ৯৪ লাখ (এপ্রিল ২০১৪ পর্যন্ত), যা দেশের মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর ২৫.৪৭ শতাংশ।
বিগত বছরগুলোতে এই সাফল্যময় উন্নতির পেছনে ছিল বিভিন্ন পর্যায়ের মার্কেটের কথা মাথায় রেখে সময়োপযোগী ও উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা চালু, নেটওয়ার্ক-এর ব্যাপক উন্নয়ন, নিবেদিত গ্রাহকসেবা, দেশজুড়ে শক্তিশালী ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক চালু এবং একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলালিংক-এর সাথে গ্রাহকের একটি আবেগপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করা।
Subscribe to:
Posts (Atom)